ভারতের জেনারেশন জেড বা জেন–জি প্রজন্মের প্রতি চারজনের একজন বা ২৫ শতাংশ কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা, সাইবার নিরাপত্তা, ডেটা অ্যানালাইসিস ও কনটেন্ট তৈরির মতো নতুন যুগের চাকরির ক্ষেত্রের দিকে বেশি ঝুঁকছেন। আর ক্যারিয়ারে সফল হওয়ার জন্য ব্যক্তি ও কর্মজীবনের ভারসাম্য ত্যাগ করতে ইচ্ছুক জেন–জি প্রজন্মের ৪৩ শতাংশ তর
কিশোর তরুণদের উদাসীনতা নিয়ে বয়স্কদের আহাজারি বহু পুরোনো প্রথা। বাবা-মা কিংবা দাদা-দাদি যে-ই হোন না কেন, নতুন প্রজন্মকে নিয়ে তাঁরা আশার চেয়ে হতাশার কথাই বেশি শোনান। নতুন প্রজন্মের কোনো রাজনৈতিক জ্ঞান না থাকা, মোবাইল-কম্পিউটারের স্ক্রিনে বেশি বেশি সময় কাটানো কিংবা সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে অতিরিক্ত ব্যস্
বর্তমানে স্মার্টফোনের চেয়ে ফিচারবিহীন ফোনই জেনারেশন জেড বা জেন জেডের (১৯৯৭–২০১২ সালে জন্ম নেওয়া ব্যক্তি) মাঝে বেশি জনপ্রিয় হচ্ছে। আর এই চাহিদার কথা ভেবেই বাজারে এসেছে ‘বোরিং ফোন’ নামে নতুন ফিচারবিহীন ফ্লিপ ফোন
পড়াশোনার পাশাপাশি অর্থ উপার্জন জেনারেশন জেডের অন্যতম বৈশিষ্ট্য। ঈদের আনন্দ আরও বাড়িয়ে তোলে এই আয়। এমনই কয়েকজনের গল্প শুনিয়েছেন জুবায়ের ইবনে কামাল।
পেশাজীবীদের সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম হিসেবে লিংকডইন ব্যবহার করা হয়। তবে বর্তমানে লিংকডইনকে একটি ডেটিং অ্যাপ্লিকেশনে বানিয়ে ফেলছে জেনারেশন জেড (জেন জেড)।
শিল্পায়নের যুগে কর্মস্থলের চাপ সামলে উঠার লড়াই মানুষের জন্য নতুন নয়। কাজের চাপ আবার সবার জন্য একরকম নয়। অত্যাধুনিক প্রযুক্তির এই যুগের মানুষদের জন্য সেই চাপ একেবারেই ভিন্ন। এক্ষেত্রে জেনারেশনের জেড (জেন জেড) অর্থাৎ বিংশ শতকের শেষ তিন বছর থেকে বর্তমান শতকের প্রথম যুগে জন্ম নেওয়া মার্কিন প্রজন্ম সবচেয়
জেনারেশন জেডের সঙ্গে কাজ করা নিয়ে নিজের অভিজ্ঞতা জানালেন মার্কিন অভিনেত্রী ও চলচ্চিত্র নির্মাতা জোডি ফস্টার। তিনি বলেছেন, জেনারেশন জেডের মনোভাব বোঝা কঠিন বলে তাদের সঙ্গে কাজ করা বিরক্তির।
রেস্তোরাঁয় মেনু থেকে পছন্দের খাবার বাছাইয়ে জেনারেশন জেড বা ‘জেড’ প্রজন্ম হিসেবে পরিচিত একবিংশ শতাব্দীর শুরুর পূর্বাপর সময়ে জন্ম নেওয়া তরুণেরা বেশি দুশ্চিন্তায় ভোগেন।